মিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে নয়নাভিরাম ইনয়া লেকের ধারে অবস্থিত নোবেলজয়ী নেত্রী অং সান সু চির ঐতিহাসিক উপনিবেশ আমলের বাসভবনটি। বাড়িটি বিক্রি করার জন্য টানা চতুর্থবারের মতো নিলামে তোলা হলেও কোনো ক্রেতা পাওয়া যায়নি।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমার ১৯৪৮ সালে ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীন হয়। এর পর থেকেই যুদ্ধ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেশটিকে বিপর্যস্ত করে রেখেছে। গত শুক্রবার ৭ দশমিক ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর গৃহযুদ্ধের কারণে ত্রাণ কার্যক্রম এখন আরও কঠিন হয়ে পড়েছে। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনাবাহিনী অং সান
বিশ্বের সবচেয়ে বড় শরণার্থী শিবির এখন কক্সবাজারে। সেই শিবিরের অন্ধকারাচ্ছন্ন বাঁশের ঘরে বসে রোহিঙ্গা মুসলিমেরা অং সান সু চির প্রতি ঘৃণা অনুভব করবেন—এমনটাই স্বাভাবিক। কারণ পাঁচ বছর আগে মিয়ানমারের তৎকালীন এই নেত্রী আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে দাঁড়িয়ে...
মিয়ানমারের কারাবন্দী গণতন্ত্রপন্থী নেতা অং সান সু চিকে কারাগার থেকে সরিয়ে গৃহবন্দী করা হয়েছে। মিয়ানমারে ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনী জানিয়েছে, মূলত প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের মধ্যে তাঁর স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে গৃহবন্দিত্বে নেওয়া হয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন
জান্তা বাহিনীর নজিরবিহীন ব্যর্থতার মুখে হয়তো মিন অং হ্লাইং পদত্যাগ করবেন। কিন্তু তারপর কী হবে— এটিই এখন বিরাট প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে, যুদ্ধবিধ্বস্ত মিয়ানমারের পুর্নগঠন হবে কীভাবে এবং বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো যদি জান্তাবাহিনীকে ক্ষমতাচ্যুত করতে সক্ষমও হয়, তাঁরা কি সফল হতে পারবে? বিশেষ করে, গোষ্ঠী
মিয়ানমারের জান্তা-নিয়ন্ত্রিত সুপ্রিম কোর্ট ইয়াঙ্গুনে অবস্থিত অং সান সু চির পারিবারিক বাড়ি বিক্রির নির্দেশ দিয়েছেন। ক্ষমতাচ্যুত এ নেতার কারাবাসের তৃতীয় বার্ষিকীর এক সপ্তাহ আগে আজ বৃহস্পতিবার রায়টি জারি করা হয়।
মিয়ানমারের নোবেলজয়ী নেত্রী অং সান সু চি মারাত্মক দাঁতের ব্যথায় খাওয়াদাওয়া করতে পারছেন না, ভুগছেন নিম্ন রক্তচাপেও; কিন্তু ক্ষমতাসীন জান্তা তাঁকে চিকিৎসাসেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে চরম উদাসীনতা প্রদর্শন করছে বলে অভিযোগ করেছেন তাঁর ছেলে কিম অ্যারিস।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতে সংঘটিত অভ্যুত্থানের পর থেকেই বন্দিজীবন যাপন করছেন অং সান সু চি। তাঁকে দুর্নীতি, অবৈধ ওয়াকিটকি রাখা এবং করোনাভাইরাস বিধিনিষেধ লঙ্ঘনসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঁচটি মামলায় দণ্ড মাফ করা হলেও এখনো সু চির বিরুদ্ধে
অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছর ক্ষমতাচ্যুত হওয়া মিয়ানমারের সাবেক নেত্রী অং সান সু চির আরও একটি মামলার রায় হয়েছে। এ রায়ে তাঁকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বিভিন্ন মামলায় তাঁকে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো।
মিয়ানমারে অবিলম্বে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে জান্তা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। আজ শনিবার কম্বোডিয়ায় অনুষ্ঠিত আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘মিয়ানমারকে অবশ্যই গণতন্ত্রে ফিরতে হবে।
মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে আরও তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বুধবার (১২ অক্টোবর) দেশটির একটি সামরিক আদালত এই দণ্ড দেন...
মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে আরও তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি সামরিক আদালত। একই সঙ্গে তাঁর সাবেক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা অস্ট্রেলিয়ান শন টার্নেলকেও...
মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চিকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন মিয়ানমারের সামরিক আদালত। নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় তাঁকে এ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
গৃহবন্দী নেত্রী অং সান সু চির সঙ্গে আলোচনার দ্বার উন্মুক্ত করেছেন মিয়ানমারের সেনাপ্রধান। স্থানীয় সময় শুক্রবার তিনি বলেছেন, জান্তাচালিত আদালতে তাঁর (সু চির) বিচার শেষ হওয়ার পর চলমান সংকটের অবসান ঘটাতে জেনারেলের দুয়ার এখন আলোচনার জন্য উন্মুক্ত।
২০২১ সালে ৭৭ বছর বয়সী এই নেত্রীর দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির কাছ থেকে এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক বাহিনী। সেই সময় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার পর থেকেই তিনি দেশটির রাজধানীর একটি অজ্ঞাত
মিয়ানমারের সামরিক প্রশাসন জানিয়েছে, যে দুজন বিশিষ্ট গণতন্ত্র কর্মী তাঁদের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছিলেন, তা খারিজ করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মিয়ানমারে কয়েক দশকের মধ্যে প্রথম কোনো মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতে যাচ্ছে।